মানুষের মৌলিক চাহিদার অন্যতম প্রধান অংশ বাসস্থান। সৃষ্টির শুরু থেকে মানুষ নিরাপদ আশ্রয়ের সন্ধানে ছুটে বেড়াচ্ছে। ধীরে ধীরে নিরাপত্তার পাশাপাশি আরাম ও আনুষঙ্গিক সুযোগ-সুবিধার চাহিদা অনুভব করে। এসব সার্বিক প্রয়োজন মিটাতে মানুষ গড়ে তোলে তার নিজস্ব আবাস। কাজেই আবাসিক ইমারত শুধু মানুষের নিরাপদ আশ্রয়ই নয় এটি আরাম, প্রতিপত্তি ও যে কোনো পারিপার্শ্বিক প্রতিকূলতা থেকে রক্ষার নিশ্চয়তা প্ৰদান করে।
মানুষ নিরাপত্তা, আরামদায়ক, পারিপার্শ্বিক প্রতিকূলতা, দৈনন্দিন সুযোগ-সুবিধা ও প্রতিপত্তি প্রভৃতি চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে স্থায়ী বা অস্থায়ীভাবে দীর্ঘ সময়ের জন্য যে ভবনে বা ইমারতে বসবাস করে তাকে বাড়ি বা আবাসিক ইমারত 'বলে। ইমারতটি আবাসিকে বসবাসকারীর নিজস্ব মালিকানাধীন হতে পারে আবার নাও হতে পারে কিন্তু সার্ভিস সুবিধাদি যেমন- রান্না, খাওয়া অর্থাৎ গ্যাস, পানি, বিদ্যুৎ ইত্যাদি নিজস্ব ক্ষমতাধীন থাকে । হোটেল বা ডরমিটরি ইত্যাদিতে মানুষ স্থায়ী বা অস্থায়ীভাবে দীর্ঘ সময়ের জন্য বসবাস করলেও এসব সুবিধাদি নিজস্ব আওতাধীন থাকে না ।
যে সকল সুবিধাদি মানুষ একটি বাড়ি বা আবাসিক ইমারত থেকে পেয়ে থাকে তা নিম্নরূপ—
পরিবারের গঠন, ভবনের আকার আকৃতি ব্যবহার ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে আবাসিক ইমারত বা বাড়িকে (House) নিম্নলিখিত ভাগে ভাগ করা যায়-
ডিটাচড হাউস বা স্বতন্ত্র বাড়ি (Detached House): একটি পরিবার এককভাবে একটি ভবনে বাস করলে ডাকে ডিটাচ্ড হাউস বলে। সাধারণত এক তলা বিশিষ্ট হয়।
চিত্র ১.১.২.১: ডিটাচড হাউস হাউস বা স্বতন্ত্র বাড়ি
সেমি-ডিটাচড হাউস বা আংশিক স্বতন্ত্র বাড়ি (Semi- Detached House): একক বা যৌথ মালিকানায় একাধিক পরিবার যখন একটি ভবনে বাস করে এবং কিছু সার্ভিস সকলে একত্রে ব্যবহার করে (যেমন- সিঁড়ি) তাকে সেমি ডিটাচড হাউস বলে। সাধারণত একাধিক বা একতলা হতে পারে।
চিত্র ১.১.২.২: সেমি ডিটাচড হাউস বা আংশিক স্বতন্ত্র বাড়ি
ডুপ্লেক্স হাউস বা প্রতিরূপ দ্বিতল স্বতন্ত্র বাড়ি (Duplex House): একটি দ্বিতল ভবন- যাতে একটি অভ্যন্তরীণ সিঁড়ি, ডাবল হাইট স্পেস (Double Height space), এবং উপরের তলায় স্লিপিং বা থাকার ও নিচতলায় সার্ভিস ও লিভিং এরিয়া থাকবে এরূপ ভবনে একটি পরিবার এককভাবে ভবনে একটি পরিবার এককভাবে বাস করলে তাকে ডুপলেক্স হাউস বলে।
চিত্র ১.১.২.৩: ডুপ্লেক্স হাউস বাড়ি
স্প্লিট লেভেল হাউস বা বছর বা অসম বাড়ি (Split Level House): পাহাড়ি বা উঁচু-নিচু এলাকায় চালের সাথে মিল রেখে ফ্লোর ধাপে ধাপে উঁচু-নিচু করে উপরের অংশে স্লিপিং বা থাকার, নিচের অংশে লিভিং এরিয়া, মাঝামাঝি অংশে সার্ভিস এরিয়া arrange করে একটি পরিবার বসবাস উপযোগী এক্সপ ভবন তৈরি করলে তাকে স্প্লিট পেতেন হাউস বলে। সমতল এলাকায় বিলাসবহুল বাড়ি নির্মাণের জন্যও স্প্রিট লেভেল হাউজ তৈরি করা হয়।
চিত্র ১.১.২.৪: ডুপ্লেক্স হাউস বাড়ি স্প্লিট লেভেল হাউস
অ্যাপার্টমেন্ট হাউস (Apartment House): যৌথ মালিকানায় একাধিক পরিবার যখন একটি ভবনে বাস করে ও কিছু সার্ভিস সকলে একত্রে ব্যবহার করে (যেমন— সিদ্ধি, লিফট ইত্যাদি) এবং শহরের নাগরিক সুবিধাদি যখন একটি কমপ্লেক্সে/রকে পাওয়া যায় (যেমন— কমিউনিটি হল, প্লে গ্রাউন্ড ইত্যাদি) তাকে অ্যাপার্টমেন্ট হাউস বলে।
চিত্র ১.১.২.৫: অ্যাপার্টমেন্ট
একটি মেঝের চারপাশে দেয়াল উপরে ছাদ দিয়ে আবৃত করলে একটি কক্ষ তৈরি হয়। দেয়ালসমূহ মাটির উপরে দাঁড় করানোর জন্য দেয়ালকে মাটির নিচে কিছুদূর পর্যন্ত প্রবেশ করিয়ে তৈরি করা হয়। কিংবা চারকোণায় স্তম্ভ বা কলাম এর উপর চারটি অনুভূমিক বিম দিয়ে খাঁচা তৈরি করে তার চারপাশে ও উপরে আচ্ছাদন দিয়ে ঢেকে দেয়া হয়। এ রকম দুইটি পদ্ধতিতে ইমারত বা যে কোনো কাঠামো নির্মাণ করা হয়।
যখন কোনো কাঠামোর লোড বা ওজন দেয়ালের মাধ্যমে মাটিতে বহন করা হয় তাকে লোড বিয়ারিং ওয়াল বা ভারবাহী দেয়াল বলে। এক্ষেত্রে দেয়ালসমূহকে মাটির নিচের কিছুদূর পর ফুটিং-এ ক্রমশ ধাপে ধাপে বর্ধিত করে লোড বিস্তৃত এলাকায় ছড়ানোর ব্যবস্থা করা হয়। এরূপ যে সকল বিল্ডিং-এর দেয়ালসমূহ মাটির উপর সকল কাঠামোর এবং কাঠামোর উপর আরোপিত সকল প্রকার লোড বহন করে বলে একে লোড বিয়ারিং ওয়াল বিল্ডিং বলে।
যে সকল দেয়াল নিজস্ব ওজন ব্যতীত অন্য কাঠামোর ওজন বহন করে না তাকে নন লোড বিয়ারিং ওয়াল (Non-Load Bearing Wall Bullding) বা পার্টিশন ওয়াল বলে। সাধারণত: কক্ষসমূহকে বিভক্ত করার জন্য, পর্দা বা Screen, প্যানেল ওয়াল ইত্যাদি কাজে ব্যবহার করা হয় ।
ফ্রেম স্ট্রাকচারে কক্ষের চারকোনায় স্তম্ভ বা কলাম-এর উপর চারটি অনুভূমিক বিম দিয়ে খাঁচা তৈরি করে তার চারপাশে ও উপরে আচ্ছাদন দিয়ে ঢেকে দেয়া হয়। যে সকল ইমারতের বা কাঠামোর নিজস্ব ও উপরস্থ সকল লোড বিম থেকে কলাম হয়ে মাটির নিচে ছড়ানো হয় অর্থাৎ কাঠামোর সকল লোড কলাম বিমের তৈরি ফ্রেমের মাধ্যমে মাটির নিচে ছড়িয়ে দেয়া হয় তাকে ফ্রেম স্ট্রাকচার বিল্ডিং বলে ।
এ ধরনের বিল্ডিং এ দেয়াল শুধু পার্টিশনের কাজ করে কোনো লোড বা বহন করে না। ফ্রেম স্ট্রাকচার মূলত আরসিসি দিয়ে তৈরি করা হয় ফলে লোড বিয়ারিং ওয়াল অপেক্ষা বেশি শক্তিশালী হয় ।
নং | ফ্রেম স্ট্রাকচার বিল্ডিং | লোড বিয়ারিং ওয়াল বিল্ডিং |
১ | কাঠামোর নিজস্ব ও উপরস্থ সকল লোড বিম থেকে কলাম হয়ে মাটির নিচে ছড়ানো হয় | কাঠামোর নিজস্ব ও উপরস্থ লোড দেয়াল হয়ে মাটির নিচে ছড়ানো হয়, |
২ | দেয়ালের পুরুত্ব অপেক্ষাকৃত কম হয় তাই ফ্লোর | স্পেস বেশি পাওয়া যায়, | দেয়ালের পুরুত্ব অপেক্ষাকৃত বেশি হয় তাই ফ্লোর স্পেস কমে যায় |
৩ | প্রাথমিক খরচ বেশি মনে হলেও স্থায়িত্বতার | ভিত্তিতে সার্বিক খরচ কম | প্রাথমিক খরচ কম হলেও স্বায়িত্বতার ভিত্তিতে | সার্বিক খরচ বেশি |
৪ | ভূমিকম্প সম্ভাব্য এলাকার জন্য সুবিধাজনক | ভূমিকম্প সম্ভাব্য এলাকায় অনুপযোগী |
৫ | শুধু কলামসমূহ ঠিক রাখতে হয় বলে উপরের ফ্লোরে কক্ষসমূহের আকারের যে কোনো পরিবর্তন সহজেই করা যায়। | দেয়াল বরাবর দেয়াল নির্মাণ করতে হয় বলে উপরের ফ্লোরে কক্ষসমূহের তেমন কোনো পরিবর্তন করা যায় না |
৬ | পরপর ফ্লোরসমূহের ফ্রেম তৈরি হয়ে গেলে নিচের ফ্লোরের কাজ বন্ধ রেখে উপরের ফ্লোর তৈরি করা যায় | নিচের ফ্লোর না করা পর্যন্ত উপরের ফ্লোর তৈরি সম্ভব হয় না |
৭ | সুউচ্চ বিল্ডিং তৈরি সম্ভব | চার তলার অধিক উঁচু করা বিপদজনক |
৮ | বড় স্প্যান বিশিষ্ট কক্ষ নির্মাণ সম্ভব | বেশি বড় স্প্যান বিশিষ্ট কক্ষ নির্মান সম্ভব নয় |
৯ | বড় স্প্যান করা যায় বলে নিচ তলায় বা বেজমেন্টে গাড়ি পার্কিং সুবিধাজনক | বড় গ্যান করা যায় না বলে নীচ তলায় বা বেজমেন্টে গাড়ী পার্কিং অসুবিধাজনক |
১০ | কম্পন রোধ করা যায় বলে যে সকল ফ্যাক্টরি বা কারখানায় কম্পনজনিত মেশিনারিজ ব্যবহার করা হয় সেখানকার জন্য উপযোগী | যে সকল ফ্যাক্টরি বা কারখানায় কম্পনজনিত মেশিনারিজ ব্যবহার করা হয় সেখানে অনুপযাগেী |
১১ |
আবাসিক ইমারত মানুষ এখন আর শুধু আশ্রয়স্থল হিসাবেই ব্যবহার করে না আরাম-আয়েশ, দৈনন্দিন কাজকর্ম, চিত্তবিনোদন, খেলাধুলা, পারিবারিক ও পারিপার্শ্বিক মিলনস্থল ইত্যাদি হিসাবেও ব্যবহার হয়ে থাকে। কাজেই থাকা বা ঘুমানো ছাড়াও অন্যান্য অনেক কক্ষের প্রয়োজন হয়।
আবাসিক ইমারতের এরিয়াসমূহকে প্রধান তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়। বিভিন্ন এরিয়া ও এরিয়ার অন্তর্ভুক্ত কক্ষের নামসমূহ নিম্নরূপ—
বাড়ির বাসিন্দাদের দৈনন্দিন কাজ কর্মে, রান্নায়, নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসে, ঘরের ভিতরের বাতাস ক্রমশ উত্তপ্ত ও দূষিত হতে থাকে । এই উত্তপ্ত ও দূষিত বাতাস দূর করে কক্ষের বাতাসকে নিঃশ্বাস উপযোগী ও আরামদায়ক করার প্রয়োজন হয়। যে পদ্ধতিতে কক্ষের উত্তপ্ত ও দূষিত বাতাস দূর করে বাইরের নির্মল বাতাস সরবরাহ করে কক্ষের বাতাসকে বিশুদ্ধ, নিঃশ্বাস উপযোগী ও আরামদায়ক করা হয় তাকে ভেন্টিলেশন বলে।
ভেন্টিলেশন প্রধানত দুই প্রকার
বাইরের নির্মল বাতাস যখন প্রাকৃতিক উপায়ে একদিকের দরজা-জানালা বা এরূপ ওপেনিং দিয়ে প্রবেশ করে দূষিত বাতাসকে অন্য দিক দিয়ে বের করে দেয় তাকে প্রাকৃতিক ভেন্টিলেশন বলে। এজন্য কমপক্ষে রুমের ক্ষেত্রফলের ১/২০ ভাগ ওপেনিং রাখার প্রয়োজন হয়। সাধারণত দরজা, জানালা, যে কোনো ফাঁকা বা ওপেনিং, ভেন্টিলেটর ইত্যাদির সাহায্যে করা হয়ে থাকে। বাতাস প্রবেশের দিককে ইনলেট ও বের হওয়ার দিককে আউটলেট বলে। কক্ষের ভিতরের বাতাসকে যখন যান্ত্রিক উপায়ে অপসারণ করে নির্মল বাতাস পুনঃস্থাপন করা হয় তাকে যান্ত্রিক ভেন্টিলেশন বলে। সাধারণত যে কোন যন্ত্র যেমন- বৈদ্যুতিক পাখা বা ফ্যান, এগজস্ট ফ্যান, এসি ইত্যাদির সাহায্যে করা হয়ে থাকে । বাইরের নির্মল বাতাস যখন একদিকের দরজা জানালা বা ওপেনিং দিয়ে প্রবেশ করে দূষিত বাতাসকে বিপরীত দিকের দেয়ালে অবস্থিত দরজা জানালা বা ওপেনিং দিয়ে বের করে দেয় তাকে ক্রস-ভেন্টিলেশন (Cross Ventilation) বলে ।
আমাদের দেশের জলবায়ু এবং বাতাসের দিক অনুযায়ী আবাসিক ইমারতের বিভিন্ন কক্ষে ভেন্টিলেশন ব্যবস্থা নিম্নরূপ হলে ভালো হয়—
শয়ন কক্ষ: অবশ্যই ক্রস ভেন্টিলেশন হতে হবে। এক্ষেত্রে বিপরীত দিকের দেয়ালে সম্ভব না হলেও কোণাকুণি বা পার্শ্ব দেয়ালে জানালা বা ওপেনিং রাখতে হবে।
বসার ঘর: সম্ভব হলে ক্রস ভেন্টিলেশন অথবা অন্তত এক পাশের বাইরের দেয়ালে জানালা থাকতে হবে।
খাবার ঘর: অন্তত এক পাশের বাইরের দেয়ালে জানালা থাকতে হবে। তবে ক্রস ভেন্টিলেশন থাকলে ভালো হয়।
পারিবারিক কক্ষ: সম্ভব হলে ক্রস ভেন্টলেশন অথবা অন্তত এক পাশের বাইরের দেয়ালে জানালা থাকতে হবে।
অতিথি কক্ষ: এটিও বেড বা শয়ন কক্ষ বিধায় অন্যান্য শয়ন কক্ষের মত ক্রস ভেন্টিলেশন রাখতে হবে।
টয়লেট/ বাথ: অন্তত এক পাশের বাইরের দেয়ালে ছোটো হলেও জানালা অবশ্যই থাকতে হবে ।
সিঁড়ি: আরামদায়ক উঠানামার জন্য মেঝে থেকে মেঝে পর্যন্ত অর্থাৎ যত বড় সম্ভব জানালা থাকলে ভালো হয় ।
রান্না ঘর, কিচেন স্টোর: উত্তম ভেন্টিলেশন ব্যবস্থা থাকা বাঞ্ছনীয়, এজন্য যতদূর সম্ভব পূর্বদিকের বাইরের দেয়ালে (যদি থাকে) বা অন্তত একটি দিকে বাইরের দেয়ালে জানালা অবশ্যই থাকতে হবে। ভিতরের গ্যাস দ্রুত অপসারণের জন্য যান্ত্রিক পদ্ধতি (Exhust Fan) প্রয়োগ করা যেতে পারে ।
স্টোর, লন্ড্রি, ইউটিলিটি ইত্যাদি: অন্তত এক পাশের বাইরের দেয়ালে জানালা থাকতে হবে।
খেলাধুলা, চিত্তবিনাদেনের, সংগীত কক্ষ, স্টাডি,লাইব্রেরি, প্রার্থনা: ক্রস ভেন্টিলেশন থাকলে ভালো হয় । সম্ভব না হলে অন্তত এক পাশের বাইরের দেয়ালে বড় জানালা (যত বড় সম্ভব) ব্যবহার করতে হবে।
অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১. আবাসিক ইমারত কাকে বলে?
২. আবাসিক ইমারত বা বাড়ি কত প্রকার ও কী কী ?
৩. ইমারত বা কাঠামো কি কি পদ্ধতিতে নির্মাণ করা হয় ?
৪. আবাসিক ইমারতের বেসিক এরিয়া কয়টি ও কী কী?
৫. ভেন্টিলেশন কত প্রকার ও কী কী?
সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন
১. ভারবাহী দেয়াল নির্মিত ইমারত ও ফ্রেম স্ট্রাকচার ইমারত বলতে কী বোঝ, ব্যাখ্যা কর।
২. আবাসিক ইমারতের বেসিক এরিয়ার প্রধান প্রধান কক্ষসমূহের নাম লিখ ৷
৩. ইমারতে ভেন্টিলেশনের কারণ বর্ণনা কর ।
৪. প্রাকৃতিক ও কৃত্রিম ভেন্টিলেশনের পার্থক্য বর্ণনা কর।
রচনামূলক প্রশ্ন
১. আবাসিক ইমারত বা বাড়ি থেকে মানুষ কি কি সুবিধাদি পেয়ে থাকে তার বিস্তারিত বর্ণনা দাও ৷
২. আবাসিক ইমারত বা বাড়ির শ্রেণিবিভাগ বিস্তারিত বর্ণনা কর ।
৩. লোড বিয়ারিং ওয়াল বিল্ডিং ও ফ্রেম স্ট্রাকচার বিল্ডিং-এর চিত্রসহ পার্থক্য বর্ণনা কর।
৪. আবাসিক ইমারতের বেসিক এরিয়ার প্রধান প্রধান কক্ষসমূহের মাপ ও কাজ লেখ।
৫. আবাসিক ইমারতের প্রধান প্রধান কক্ষসমূহের ভেন্টিলেশন ব্যবস্থা বর্ণনা কর ।
Read more